বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলা পর্যায়ে বিশ্ব নিরাপদ খাদ্য দিবস উপলক্ষে নিরাপদ খাদ্যের সচেতনতা বৃদ্ধির নিমিত্তে জনসচেতনতামূলক র্যালি ও আলোচনা সভা মৌলভীবাজার জেলার পৌরসভার দি ফ্লাওয়ার্স কে জি এন্ড হাই স্কুল, মৌলভীবাজার এ অনুষ্টিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোহাম্মদ ফজলুর রহমান ,জেলা শিক্ষা অফিসার ,মৌলভীবাজার এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মুহাম্মদ শামসুল আরেফিন, নিরাপদ খাদ্য অফিসার, জেলা কার্যালয়, মৌলভীবাজার এবং সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন জনাব মোহাম্মদ রেজাউল করিম,প্রধান শিক্ষক, দি ফ্লাওয়ার্স কে জি এন্ড হাই স্কুল, মৌলভীবাজার।
অনুষ্ঠানের শুরূতে জনাব মুহাম্মদ শামসুল আরেফিন, নিরাপদ খাদ্য অফিসার, জেলা কার্যালয়, মৌলভীবাজার তার স্বাগত বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে দেওয়া বিভিন্ন গুরূত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করেন। তিনি বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে অকুন্ঠ সমর্থন, সহযোগিতা ও নির্দেশনার কথাও আলোকপাত করেন।
স্বাগত বক্তব্যের পর নিরাপদ খাদ্য অফিসার তাঁর পিপিটির মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্যের মৌলিক ধারণা উপস্থাপন করেন, যা ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি করে। অনেকেই নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে বিভিন্ন cÖkœ উপস্থাপন করে যা সেশনটিকে প্রাণবন্ত করে তোলে। নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে মিডিয়ায় প্রচারিত বিভিন্ন নাটিকা, গান ও এড প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রদর্শিত হলে ছাত্ররা তাদের পূর্বের বদ্ধমূল ধারণা নতুনভাবে অভিযোজিত পরিবর্তিত হয়েছে বলে মতামত প্রদান করে।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে নিরাপদ খাদ্য ও খাদ্য নিরাপত্তার মৌলিক পার্থক্য, ছাত্রছাত্রীদের মেধার বিকাশে পুষ্টি সমৃদ্ধ ও নিরাপদ খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা, ৪র্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবেলা, নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক নানান কো-কারিকুলাম এক্টিভিটিজ, দেশপ্রেমের গুরূত্ব, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের Kvh©µg সুনিপুণ বাচনভঙ্গির উৎকর্ষ ভাষণে উপস্থাপন করেন। এ সময় ছাত্রছাত্রীদের অত্যন্ত মনোযোগী শ্রোতা হিসেবে দেখা যায়।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে সভাপতি জনাব জনাব মোহাম্মদ রেজাউল করিম নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের Kvh©µ‡gi ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং নিজের বিদ্যালয়ে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে যা যা করা প্রয়োজন তাঁর পদক্ষেপ নিবেন বলে উল্লেখ করেন। নিরাপদ খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও নাতিদীর্ঘ শ্রুতিমধুর ভাষণ দেন এবং পরিশেষে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস